অনলাইন ডেস্ক : বরিশালে আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্পের কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) সকালে নগরীর সাগরদীর ব্রি হলরুমে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) উদ্যোগে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. শওকত ওসমান।

বিশেষ অতিথি ছিলেন আঞ্চলিক বীজ প্রত্যয়ন অফিসার মো. একরামুল হক। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্পের উপ-পরিচালক মো. রেজাউল করিম।

ডিএই পিরোজপুরের উপ-পরিচালক মো. নজরুল ইসলাম শিকদারের সভাপতিত্বে এবং সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মার্জিন আরা মুক্তার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডিএই ঝালকাঠির উপ-পরিচালক মো. মনিরুল ইসলাম, বরিশালের উপ-পরিচালক মো. মুরাদুল হাসান, পটুয়াখালীর উপ-পরিচালক মো. নজরুল ইসলাম, পটুয়াখালী জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা মো. খায়রুল ইসলাম মল্লিক,

সহকারী আঞ্চলিক বীজ প্রত্যয়ন কর্মকর্তা মো.জাকির হোসেন তালুকদার, বরিশালের ডিটিও মোসাম্মৎ মরিয়ম, ঝালকাঠির অতিরিক্ত উপ-পরিচালক ইসরাত জাহান মিলি, পিরোজপুরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক আলী আজম শরীফ, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের উধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. ছয়েমা খাতুন, পটুয়াখালীর ভারপ্রাপ্ত জেলা বীজ প্রত্যয়ন অফিসার মোর্শেদা আক্তার মিমি ও নলছিটির কৃষক মোবারক হাওলাদার প্রমুখ। এছাড়াও কৃষি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা এবং কৃষকসহ শতাধিক অংশগ্রহণকারী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. শওকত ওসমান বলেন, আগে ধান-গম-পাটের মানসম্মত বীজ সরবরাহে বিএডিসির সক্ষমতা ছিল ৮ থেকে ৯ ভাগ। এই প্রকল্প চলমান অবস্থায় একই প্রতিষ্ঠান থেকে সারাদেশে এখন ২৫ ভাগের বেশী বীজ সরবরাহ হচ্ছে। বীজের উৎপাদন আরো বাড়ানো দরকার। এজন্য নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি করতে হবে। কৃষকদের আরো লাভবান করার জন্য সম্মিলিত উদ্যোগ নিতে হবে।

সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন