বিমানের পরিচালকসহ আট কর্মকর্তাকে দুদকে তলব

News News

Desk

প্রকাশিত: ১১:২৭ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ৩, ২০২২

অনলাইন ডেস্ক : মিসর থেকে বোয়িংয়ের দুটি উড়োজাহাজ লিজ সংক্রান্ত ১১০০ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগ অনুসন্ধানে বিমানের পরিচালকসহ আট কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে পাঠানো পৃর্থক নোটিসে তাদের ১১ ও ১২ অক্টোবর হাজির হয়ে বক্তব্য দিতে বলা হয়েছে। সোমবার (৩ অক্টোবর) দুদক জনসংযোগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

দুদক সূত্র জানায়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেডের ম্যানেজার (প্লানিং) মোহাম্মদ আজাদ রহমান, প্রিন্সিপাল সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার জি এম ইকবাল ও লিগ্যাল অ্যাফেয়ার্সের জিএম আজরা নাসরিন রহমানকে আগামী ১১ অক্টোবর হাজির হতে বলা হয়েছে।

অপরদিকে ১২ অক্টোবর বিমানের কস্ট অ্যান্ড বাজেট বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার সিএম খায়রুল আলম, কন্ট্রোলার অব অ্যাকাউন্টস এ এস এম মঞ্জুর ইমাম, চিফ অব টেকনিক্যাল হাসান ইমাম, কর্পোরেট প্লানিং বিভাগের জিএম মো. বেলায়েত হোসেন এবং ইঞ্জিনিয়ার অ্যান্ড মেশিন ম্যানেজমেন্ট বিভাগের পরিচালক এম এম আসাদুজ্জামানকে বক্তব্য দিতে বলা হয়েছে।

এ ছাড়া বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের চিফ ইঞ্জিনিয়ার এ আর এম কায়সার জামানকে ১১ অক্টোবর হাজির হওয়ার নোটিস দেয়া হলেও তিনি বিশেষ বিবেচনায় গত ২ অক্টোবর হাজির হয়ে বক্তব্য দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, দুদকের উপ-পরিচালক আনোয়ারুল হক ও সহকারী পরিচালক জেসমিন আক্তারের সমন্বয়ে গঠিত একটি টিম অনুসন্ধানের দায়িত্ব পালন করছেন। একই অভিযোগ অনুসন্ধানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের চার কর্মকর্তাকে গত ২০ সেপ্টেম্বর জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক।

২০১৪ সালে পাঁচ বছরের চুক্তিতে ইজিপ্ট এয়ার (মিসর) থেকে বোয়িং ৭৭৭-২০০ ইআর নামে দুটি উড়োজাহাজ লিজ নেয় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। কিন্তু বছর না যেতেই ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ফ্লাইট পরিচালনার পর একটি উড়োজাহাজের ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়।

উড়োজাহাজটি সচল রাখার জন্য ইজিপ্ট এয়ার থেকে ভাড়ায় আনা হয় আরেকটি ইঞ্জিন। পরে ওই ইঞ্জিনও নষ্ট হয়ে যায়। সেই ইঞ্জিন মেরামত করতে পাঠানো হয় যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠানে। ইজিপ্ট এয়ার ও মেরামতকারী কোম্পানিকে পাঁচ বছরে বাংলাদেশ বিমানের গচ্চা দিতে হয়েছে ১১০০ কোটি টাকা।

মিসর থেকে বোয়িংয়ের দুটি উড়োজাহাজ লিজ সংক্রান্ত ১১০০ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগ অনুসন্ধানে বিমানের পরিচালকসহ আট কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে পাঠানো পৃর্থক নোটিসে তাদের ১১ ও ১২ অক্টোবর হাজির হয়ে বক্তব্য দিতে বলা হয়েছে। সোমবার (৩ অক্টোবর) দুদক জনসংযোগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

দুদক সূত্র জানায়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেডের ম্যানেজার (প্লানিং) মোহাম্মদ আজাদ রহমান, প্রিন্সিপাল সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার জি এম ইকবাল ও লিগ্যাল অ্যাফেয়ার্সের জিএম আজরা নাসরিন রহমানকে আগামী ১১ অক্টোবর হাজির হতে বলা হয়েছে।

অপরদিকে ১২ অক্টোবর বিমানের কস্ট অ্যান্ড বাজেট বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার সিএম খায়রুল আলম, কন্ট্রোলার অব অ্যাকাউন্টস এ এস এম মঞ্জুর ইমাম, চিফ অব টেকনিক্যাল হাসান ইমাম, কর্পোরেট প্লানিং বিভাগের জিএম মো. বেলায়েত হোসেন এবং ইঞ্জিনিয়ার অ্যান্ড মেশিন ম্যানেজমেন্ট বিভাগের পরিচালক এম এম আসাদুজ্জামানকে বক্তব্য দিতে বলা হয়েছে।

এ ছাড়া বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের চিফ ইঞ্জিনিয়ার এ আর এম কায়সার জামানকে ১১ অক্টোবর হাজির হওয়ার নোটিস দেয়া হলেও তিনি বিশেষ বিবেচনায় গত ২ অক্টোবর হাজির হয়ে বক্তব্য দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, দুদকের উপ-পরিচালক আনোয়ারুল হক ও সহকারী পরিচালক জেসমিন আক্তারের সমন্বয়ে গঠিত একটি টিম অনুসন্ধানের দায়িত্ব পালন করছেন। একই অভিযোগ অনুসন্ধানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের চার কর্মকর্তাকে গত ২০ সেপ্টেম্বর জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক।

২০১৪ সালে পাঁচ বছরের চুক্তিতে ইজিপ্ট এয়ার (মিসর) থেকে বোয়িং ৭৭৭-২০০ ইআর নামে দুটি উড়োজাহাজ লিজ নেয় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। কিন্তু বছর না যেতেই ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ফ্লাইট পরিচালনার পর একটি উড়োজাহাজের ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়।

উড়োজাহাজটি সচল রাখার জন্য ইজিপ্ট এয়ার থেকে ভাড়ায় আনা হয় আরেকটি ইঞ্জিন। পরে ওই ইঞ্জিনও নষ্ট হয়ে যায়। সেই ইঞ্জিন মেরামত করতে পাঠানো হয় যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠানে। ইজিপ্ট এয়ার ও মেরামতকারী কোম্পানিকে পাঁচ বছরে বাংলাদেশ বিমানের গচ্চা দিতে হয়েছে ১১০০ কোটি টাকা।

সূত্র : দেশ রূপান্তর