আমতলীতে বহিষ্কৃত বিএনপি নেতার সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন।

News News

Desk

প্রকাশিত: ৯:৩৬ অপরাহ্ণ, আগস্ট ৩১, ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার : বরগুনার আমতলী উপজেলা বিএনপির বহিষ্কৃত আহ্বায়ক জালাল উদ্দিন ফকিরের বিরুদ্ধে হামলা, লুটপাট, ভাঙচুর ও চাঁদাবাজি সহ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।

৩১ আগস্ট,শনিবার বিকেলে আমতলী-কুয়াকাটা মহাসড়কের ছুরিকাটা নামক স্থানে এলাকাবাসী এ মানববন্ধন করেছেন। বিচারের দাবিতে মানববন্ধন শেষে সড়কে ঝাড়ু– মিছিল করা হয়।

এলাকাবাসী জানায়, আমতলী সদর ইউনিয়নের চলাভাঙ্গা গ্রামে পাওয়ার গ্রীডের উপ-কেন্দ্রের শ্রমিক সরবরাহকে কেন্দ্র করে গত বুধবার বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ওইদিন বিকেলে উপজেলা বিএনপির বহিস্কৃত আহবায়ক জালাল উদ্দিন ফকির ও ছেলে রাহাত ফকির শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব তুহিন মৃধার বড় ভাই আবুল হালিম মৃধাসহ তিনটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর ও লুটপাট করে।

এ সময় আমতলী পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক রাজা হোসেন মুছা সহ আব্দুল হালিম মৃধা কবির খাঁন, মিজানুর রহমান তালুকদার, আবুল কালাম আজাদ,মিলন ও ইউসুফ সরদারকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে।

স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করেছে। তারা বর্তমানে ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার(২৯ আগস্ট) তুহিন মৃধা বাদী হয়ে আমতলী থানায় জালাল উদ্দিন ফকিরকে প্রধান ও তার ছেলে রাহাত ফকিরসহ ২৬ জনকে আসামী করে হত্যা চেষ্টা ও লুটপাটের অভিযোগ এনে আমতলী থানায় মামলা করেছেন।

আহত পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক রাজা হোসেন মুছা জানান,ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ত্যাগের পরে আমতলী উপজেলা বিএনপির বহিস্কৃত আহবায়ক জালাল উদ্দিন ফকির ও তার ছেলে রাহাত ফকিরসহ শতাধিক নেতাকর্মী আমতলী উপজেলায় ব্যাপক তান্ডব চালায়।

পৌরসভা অফিস ও বাড়ী-ঘর ভাংচুর, জমি দখল, দোকান লুট, ট্যাম্পু স্ট্যান্ড দখল, চাঁদাবাজি ও অগ্নি সংযোগসহ বিভিন্ন কর্মকান্ডে জড়িয়ে পরেন।

তাদের এ কর্মকান্ড উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব তুহিন মৃধা ও যুবদল সিনিয়র সদস্য সামসুল হক চৌকিদার ও উপজেলা যুবদল যুগ্ম আহবায়ক মেহেদী হাসান রাকিব প্রতিবাদ করেন।

এতে জালাল উদ্দিন ফকিরের অনৈতিক কর্মকান্ডে বাধাগ্রস্থ হয়। পরে সে ক্ষুব্ধ হয়ে আমাদের উপর হামলা চালায়।

মোঃ ফোরকান মোল্লার সভাপতিত্বে মানববন্ধনে ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসীরা সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত জালাল উদ্দিন ফকির ও তার ছেলে রাহাত সহ সকল দুর্বৃত্তদের দ্রুত বিচার দাবী জানান তারা।

আমতলীতে বহিষ্কৃত বিএনপি নেতার সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন।

স্টাফ রিপোর্টার : বরগুনার আমতলী উপজেলা বিএনপির বহিষ্কৃত আহ্বায়ক জালাল উদ্দিন ফকিরের বিরুদ্ধে হামলা, লুটপাট, ভাঙচুর ও চাঁদাবাজি সহ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।

৩১ আগস্ট,শনিবার বিকেলে আমতলী-কুয়াকাটা মহাসড়কের ছুরিকাটা নামক স্থানে এলাকাবাসী এ মানববন্ধন করেছেন। বিচারের দাবিতে মানববন্ধন শেষে সড়কে ঝাড়ু– মিছিল করা হয়।

এলাকাবাসী জানায়, আমতলী সদর ইউনিয়নের চলাভাঙ্গা গ্রামে পাওয়ার গ্রীডের উপ-কেন্দ্রের শ্রমিক সরবরাহকে কেন্দ্র করে গত বুধবার বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ওইদিন বিকেলে উপজেলা বিএনপির বহিস্কৃত আহবায়ক জালাল উদ্দিন ফকির ও ছেলে রাহাত ফকির শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব তুহিন মৃধার বড় ভাই আবুল হালিম মৃধাসহ তিনটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর ও লুটপাট করে।

এ সময় আমতলী পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক রাজা হোসেন মুছা সহ আব্দুল হালিম মৃধা কবির খাঁন, মিজানুর রহমান তালুকদার, আবুল কালাম আজাদ,মিলন ও ইউসুফ সরদারকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে।

স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করেছে। তারা বর্তমানে ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার(২৯ আগস্ট) তুহিন মৃধা বাদী হয়ে আমতলী থানায় জালাল উদ্দিন ফকিরকে প্রধান ও তার ছেলে রাহাত ফকিরসহ ২৬ জনকে আসামী করে হত্যা চেষ্টা ও লুটপাটের অভিযোগ এনে আমতলী থানায় মামলা করেছেন।

আহত পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক রাজা হোসেন মুছা জানান,ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ত্যাগের পরে আমতলী উপজেলা বিএনপির বহিস্কৃত আহবায়ক জালাল উদ্দিন ফকির ও তার ছেলে রাহাত ফকিরসহ শতাধিক নেতাকর্মী আমতলী উপজেলায় ব্যাপক তান্ডব চালায়।

পৌরসভা অফিস ও বাড়ী-ঘর ভাংচুর, জমি দখল, দোকান লুট, ট্যাম্পু স্ট্যান্ড দখল, চাঁদাবাজি ও অগ্নি সংযোগসহ বিভিন্ন কর্মকান্ডে জড়িয়ে পরেন।

তাদের এ কর্মকান্ড উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব তুহিন মৃধা ও যুবদল সিনিয়র সদস্য সামসুল হক চৌকিদার ও উপজেলা যুবদল যুগ্ম আহবায়ক মেহেদী হাসান রাকিব প্রতিবাদ করেন।

এতে জালাল উদ্দিন ফকিরের অনৈতিক কর্মকান্ডে বাধাগ্রস্থ হয়। পরে সে ক্ষুব্ধ হয়ে আমাদের উপর হামলা চালায়।

মোঃ ফোরকান মোল্লার সভাপতিত্বে মানববন্ধনে ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসীরা সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত জালাল উদ্দিন ফকির ও তার ছেলে রাহাত সহ সকল দুর্বৃত্তদের দ্রুত বিচার দাবী জানান তারা।