সকল ধর্মের মূল বাণীই হলো মানবতার জয়গান : স্পিকার

News News

Desk

প্রকাশিত: ১২:৪৪ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ২, ২০২২

অনলাইন ডেস্ক : জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, সকল ধর্মের মূল বাণীই হলো মানবতার জয়গান। ধর্মনিরপেক্ষ এই দেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামী প্রজন্মের কাছে শান্তি ও সম্প্রীতির বিশ্ব তুলে দিতে আমাদের একযোগে কাজ করে যেতে হবে।

রাজধানী বনানী মাঠ পূজামন্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে দুর্গাষষ্ঠীর শুভ উদ্বোধন করে তি‌নি এসব কথা বলেন। ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমগ্র রাজনৈতিক জীবনের দর্শনই ছিল অসাম্প্রদায়িকতা এবং মানবতাবাদ।

ধর্ম নিরপেক্ষ বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্ন তিনি আজীবন লালন করেছেন। তাই আমাদের সংবিধানে সকল ধর্মাবলম্বী মানুষের জন্য সমান সুযোগ ও অধিকার রাখা হয়েছে।

এ সময় তিনি বলেন, মানবকল্যাণে শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে সকল অনাচার অবিচারের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানোই হোক আমাদের প্রত্যয়।

স্পিকার আরও বলেন, আবহমান বাংলার চিরায়ত বৈশিষ্ট্যই হলো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত এই সোনার বাংলায় যেকোনো ধর্মীয় উৎসব সমগ্রদেশ ও জাতিকে এক অপূর্ব মেলবন্ধনে আবদ্ধ করে। তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটে সকল ধর্মের বিভিন্ন উৎসবে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রা‌খেন ঢাকা উত্তর সিটি মেয়র আতিকুল ইসলাম, এফবিসিসিআই সভাপতি এমডি জসিম উদ্দিন, বনানী সোসাইটির সভাপতি শওকত আলী ভূইয়া দিলন, গুলশান সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার সারওয়াত সিরাজ, গুলশান-বনানী সর্বজনীন পূজা ফাউন্ডেশনের সভাপতি পান্না লাল দত্ত এবং সাধারণ সম্পাদক প্রাণ কৃষ্ণ ঘোষ। বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

রাজধানী বনানী মাঠ পূজামন্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আয়োজিত

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, সকল ধর্মের মূল বাণীই হলো মানবতার জয়গান। ধর্মনিরপেক্ষ এই দেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামী প্রজন্মের কাছে শান্তি ও সম্প্রীতির বিশ্ব তুলে দিতে আমাদের একযোগে কাজ করে যেতে হবে।

রাজধানী বনানী মাঠ পূজামন্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে দুর্গাষষ্ঠীর শুভ উদ্বোধন করে তি‌নি এসব কথা বলেন। ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমগ্র রাজনৈতিক জীবনের দর্শনই ছিল অসাম্প্রদায়িকতা এবং মানবতাবাদ।

ধর্ম নিরপেক্ষ বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্ন তিনি আজীবন লালন করেছেন। তাই আমাদের সংবিধানে সকল ধর্মাবলম্বী মানুষের জন্য সমান সুযোগ ও অধিকার রাখা হয়েছে।

এ সময় তিনি বলেন, মানবকল্যাণে শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে সকল অনাচার অবিচারের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানোই হোক আমাদের প্রত্যয়।

স্পিকার আরও বলেন, আবহমান বাংলার চিরায়ত বৈশিষ্ট্যই হলো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত এই সোনার বাংলায় যেকোনো ধর্মীয় উৎসব সমগ্রদেশ ও জাতিকে এক অপূর্ব মেলবন্ধনে আবদ্ধ করে। তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটে সকল ধর্মের বিভিন্ন উৎসবে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রা‌খেন ঢাকা উত্তর সিটি মেয়র আতিকুল ইসলাম, এফবিসিসিআই সভাপতি এমডি জসিম উদ্দিন, বনানী সোসাইটির সভাপতি শওকত আলী ভূইয়া দিলন, গুলশান সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার সারওয়াত সিরাজ, গুলশান-বনানী সর্বজনীন পূজা ফাউন্ডেশনের সভাপতি পান্না লাল দত্ত এবং সাধারণ সম্পাদক প্রাণ কৃষ্ণ ঘোষ।

সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন